ad720-90

‘স্যামসাং যুবরাজ’ লি’র গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আদালতে খারিজ

আদালতের রায়ে সাময়িক মুক্তি মিললেও পুরোপুরি মুক্তি পাননি লি। তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন সরকারি কৌঁসুলিরা– খবর বিবিসি’র। ২০১৫ সালে স্যামসাংয়ের দুইটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান একত্রিকরণের মাধ্যমে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। স্যামসাং গ্রুপের ওপর নিজের নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে লি’র যে পরিকল্পনা ছিলো, ওই একত্রিকরণ তাতে সহায়তা করেছে, এমন আঁতাতের প্রমাণ পাওয়ায় আগেই জেল খেটেছেন লি। ওই অপরাধের সঙ্গে… read more »

Sidebar