সাত উদ্যোগ যাচ্ছে ওয়ার্ল্ড সামিট অ্যাওয়ার্ডে
ওয়ার্ল্ড সামিট অ্যাওয়ার্ডের বাংলাদেশ পর্ব আয়োজনে করেছিল এমসিসি লিমিটেড ও স্টার্ট আপ বাংলাদেশ-আইডিয়া প্রকল্প। বাংলাদেশ পর্বে ৮ বিভাগ থেকে মোট ১০৭টি উদ্যোগ জমা পড়ে। তাদের মধ্য থেকে প্রতি বিভাগে একজন করে বিজয়ী ও রানার্স-আপ নির্বাচন করেন বিচারকরা। তবে, শুধু বিজয়ীরাই বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন।
বিজয়ী ডিজিটাল উদ্যোগগুলো হচ্ছে -গভর্নমেন্ট অ্যান্ড সিটিজেন এনগেজমেন্ট বিভাগে বাংলাদেশ সার্ভিস অ্যাপ্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম, হেলথ অ্যান্ড ওয়েল বিয়িং বিভাগে লাইভ ব্লাড ব্যাংক, লার্নিং অ্যান্ড এডুকেশন বিভাগে মজার পাঠশালা, এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড গ্রিন এনার্জিতে সুফলা, স্মার্ট সেটেলমেন্ট অ্যান্ড আরবানাইজেশনে জিও-ড্যাশ প্ল্যাটফর্ম, বিজনেস অ্যান্ড কমার্স বিভাগে হ্যালোটাস্ক লিমিটেড, ইনক্লুশন অ্যান্ড এমপাওয়ারমেন্ট বিভাগে সম্প্রতি নলেজ হাব।
“শুধু কালচার অ্যান্ড ট্যুরিজম বিভাগে কোনো উদ্যোগবিজয়ী হয়নি।” বলা হয়েছে বাংলাদেশ পর্বের আয়োজকদের পক্ষ থেকে।
ওয়ার্ল্ড সামিট অ্যাওয়ার্ডের (ডব্লিউএসএ) চেয়ারম্যান পিটার এ ব্রুক এ আয়োজন নিয়ে বলেছেন, “আমরা সম্পূর্ণ ভিন্ন পরিবেশে বাস করছি, যেখানে মোবাইল বিপ্লবের মাধ্যমে, অ্যালগরিদমিক যুগের উত্থান ঘটেছে। যেখানে শ্রম, জমি, অর্থ এবং যন্ত্রপাতির চেয়েও ডেটা অনেক বেশি মূল্যবান হয়ে উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে মানসম্মত স্থানীয় কনটেন্ট বড় বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। সোশাল কানেকটিভির জন্য আইসিটি-এই মূলমন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করছে ডব্লিউএসএ।”
আসছে নভেম্বরে জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড সার্মিট অন ইনফরমেশন সোসাইটির সহযোগিতায় ডব্লিউএসএ গ্লোবাল কংগ্রেসে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য ২০০৩ সাল থেকেই অস্ট্রিয়া ভিত্তিক এই সংস্থাটি বিশ্বের বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনকে এই অ্যাওয়ার্ড দিয়ে আসছে।
Comments
So empty here ... leave a comment!