ad720-90

সমান্তরাল আরেক মহাবিশ্বে সময় ধায় পেছন পানে!

নিউ ইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদন বলছে, অ্যান্টার্কটিকায় এক গবেষণা চালানোর সময় ওই প্রমাণ উপাদান নজরে আসে নাসা বিজ্ঞানীদের। নাসার ‘অ্যান্টার্টিক ইমপালসিভ ট্রানজিয়েন্ট অ্যান্টেনা’ (আনিটা) হলো এক ধরনের তরঙ্গ শনাক্তকরণ যন্ত্র যা বেলুনে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে দক্ষিণ মেরুর বাতাসে। অ্যান্টার্কটিকার জলবায়ু শুষ্ক এবং ঠাণ্ডা হওয়ায় সেখানকার বাতাসে মহাজাগতিক রশ্মি প্রায় অবিকৃতভাবে শনাক্ত করতে পারে এই অ্যান্টেনা।… read more »

টাইম মেশিনে মহাবিশ্ব ভ্রমণ

রকেটে আমরা খুব দ্রুত মহাকাশ প্রদক্ষিণ করতে পারি। তাহলে এমন কোনো মেশিন কি আবিষ্কার করা যায় না, যা আমাদের আরও দ্রুত গতিতে মহাকাশ ভ্রমণের ব্যবস্থা করবে? তাহলে কত অজানা রহস্য আমরা জানতে পারতাম। যেমন, কয়েক লাখ বছর আগে পৃথিবীটা কেমন ছিল? ধরা যাক, সেই সময় পৃথিবীতে একটা বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই সময় বিচ্ছুরিত আলোকরশ্মি এখন কয়েক… read more »

মহাবিশ্বে প্রাণের খোঁজ এনে দিল পদার্থবিদ্যায় নোবেল

আকাশভরা সূর্য–তারা বিশ্বভরা প্রাণ…  প্রশ্নটা শুধু বিজ্ঞানীদের নয়, সাধারণ মানুষেরও। সেই আদিকাল থেকে মানুষ বিভিন্নভাবে এই প্রশ্ন করে আসছে। এর উত্তর সবাই খুঁজছে, আমরা এলাম কোথা হতে, এই বিশাল মহাবিশ্বে কি আমরা একা? আদিম মানুষেরা রাতের অন্ধকারে অনন্ত নক্ষত্র বিথির দিকে তাকিয়ে বিস্ময়ে হতবাক হতো। সেই একই বিস্ময় নিয়ে এখনো বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের দিকে তাকান। জানার… read more »

মহাবিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব কি মিলবে এবার?

তারা বলছেন, কোনো নক্ষত্রের বাসযোগ্য দূরত্বের কোনো গ্রহের বায়ুমণ্ডলে পানির অস্তিত্ব পাওয়া গেল এই প্রথম। অর্থাৎ সূর্যের সঙ্গে যেমন দূরত্ব রেখে পৃথিবী ঘুরছে, ওই গ্রহটি যে নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তাদের দূরত্বও তেমন। ফলে পৃথিবীতে যেমন প্রাণের উদ্ভব ঘটেছে, ওই গ্রহটিতেও প্রাণের অস্তিত্ব থাকার বাস্তব পরিবেশ রয়েছে। পৃথিবী থেকে ৬৫০ মিলিয়ন মিলিয়ন মাইল দূরত্বের কে২-১৮বি… read more »

‘বিগ ব্যাং থেকে মহাবিশ্ব’ শীর্ষক পাবলিক লেকচার আয়োজিত

মহাকাশ ও জ্যোতির্বিদ্যা নিয়ে মানুষের আগ্রহ সেই প্রাচীনকাল থেকেই। এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও তাতে ভাটা পড়েনি, বরং দিন দিন তা বেড়েই চলেছে। তারই চাক্ষুষ প্রমাণ মিলল মঙ্গলবার বিকেলে, রাজধানীর কারওয়ান বাজারের প্রথম আলোর সেমিনার কক্ষে। দুপুর গড়াতে না গড়াতেই একদল উৎসাহী মানুষের ভিড়ে লোকারণ্য সেমিনার কক্ষ। সব বয়সী মানুষ শামিল হয়েছিলেন এই ভিড়ে। আসলে তাঁরা… read more »

দশ মাত্রিক মহাবিশ্ব ও সুপার স্ট্রিং তত্ত্ব

আজ থকে প্রায় এক শ বছর আগে থিওডর কালুজা নামে এক তাত্ত্বিক পদার্থবিদ তাঁর একটা গবেষণাপত্র পাঠান পদার্থবিজ্ঞানের গ্র্যান্ড মাস্টার আলবার্ট আইনস্টাইনের কাছ। গবেষণাপত্রের আইডিয়াটা খুবই অদ্ভুত। কালুজা দেখাতে চেয়েছেন, আমাদের মহাবিশ্ব ৪-মাত্রার (দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা ও সময়) না হয়ে যদি ৫-মাত্রার হয়, তাহলে প্রকৃতির দুটি ভিন্ন ভিন্ন interaction বা বলকে একই গাণিতিক কাঠামোর ভেতর… read more »

Sidebar