ad720-90

আইফোন খুলতে সন্দেহভাজনের চেহারা


অগাস্টে
গ্রান্ট মিশালস্কি নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি চালায় এফবিআই। ওই ব্যক্তি কোনো
শিশু পর্নোগ্রাফিক কনটেন্ট পেয়েছেন বা পাঠিয়েছেন কিনা তার প্রমাণ সন্ধানে এই তল্লাশি
চালানো হয়। এফবিআইয়ের সঙ্গে থাকা তল্লাশি পরোয়ানায় তল্লাশির সময় প্রমাণের জন্য মিশালস্কি’র
কম্পিউটারে সন্ধান চালাতে সংস্থাটিকে অনুমতি দেওয়া ছিল।

এফবিআই
কর্মীরা মিশালস্কি’র আইফোন X পাওয়ার পর তা ফেইস আইডি আনলক করতে বলেন, মিশালস্কিও তাই
করেন। তারা “আইফোনটিকে এয়ারপ্লেন মোডে দিয়ে এর ফাইল ও ফোল্ডারগুলোতে ম্যানুয়ালি সন্ধান
চালান ও পাওয়া তথ্য ছবির মাধ্যমে সংরক্ষণ করেন।” 

প্রযুক্তি
সাইট ভার্জের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসিয়াল বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিকগনিশন ব্যবস্থা আর ফোনে
ব্যবহারকারীদের টাইপ করা পাসকোডের মধ্যে একটি পার্থক্য আছে বলে ২০১৭ সালে রায় দেয় আদালত।
অ্যাপল ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যখন ফেসিয়াল রিকগনিশন ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকছে, এমন একটি
মামলা সামনে আসা তখন শুধু সময়ের ব্যাপার ছিল। 

ওই
তল্লাশি চলাকালীন মিশালস্কি এফবিআইকে সহযোগিতা করেছেন। নিজেদের কাছে পাসকোড না থাকা
এফবিআই ডিভাইসটি থেকে এক সময় লকড আউট হয়ে গিয়েছে। সংস্থাটি আরেকটি তল্লাশি পরোয়ানা
চাওয়ার পর সেটির জন্যও অনুমতি পেয়েছে। তবে প্রযুক্তি সাইটটির ভাষ্যমতে, এবার মিশালস্কি’র
চেহারা ব্যবহার করে এটি আনলক করা হবে বলে মনে হচ্ছে না।

তল্লাশি
পরোয়ানার স্বীকৃতিপত্রে উল্লেখ করা হয়, কলম্বাস পুলিশ ডিপার্টমেন্ট এবং ওহাইও বুরো
অফ ক্রিমিলান ইনভেস্টিগেশন-এর কাছে এমন ডিভাইস আছে যা তাদেরকে একটি ফোনের পাসকোড বাইপাসের
সুযোগ দেয়।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar