ad720-90

দীর্ঘ ছয় মাসের যাত্রা শেষে মঙ্গলের মাটিতে ‘ইনসাইট’


মঙ্গল গ্রহ নিয়ে মানুষের আগ্রহ সেই আদিকাল থেকেই। মঙ্গলের স্পন্দন বা কম্পন শুনতে মে মাসে পৃথিবী গ্রহ থেকে রওনা দিয়েছিল নাসার মহাকাশযান ‘ইনসাইট’। দীর্ঘ ছয় মাসের যাত্রা শেষে মঙ্গলের মাটি ছুঁল ‘ইনসাইট’।

নির্ধারিত দিনেই মঙ্গলে পৌঁছে গেল ‘ইনসাইট’। ২৬ নভেম্বর মার্কিন সময় দুপুর তিনটে নাগাদ ‘ইনসাইট’ মঙ্গলের মাটি স্পর্শ করে বলে জানাচ্ছেন নাসার গবেষকরা। মঙ্গলে কম্পনের মাত্রা কেমন? মঙ্গলের ত্বক কি কখনও প্রাণধারণের উপযুক্ত ছিল? কীভাবে তৈরি হল মঙ্গলে পাথরের স্তর? এসব রহস্যভেদেই দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যান্ডেনবার্গ এয়ার ফোর্স বেস থেকে চলতি বছরের ৫ মে মঙ্গলের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয় ‘ইনসাইট’।

‘ইনসাইট’-এ রয়েছে ফ্রান্সের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের তৈরি ‘সিস’ যা মঙ্গলের কম্পনের মাত্রা পরিমাপ করবে। রয়েছে জার্মান এরোস্পেস সেন্টারের তৈরি এইচপি থ্রি যন্ত্র যা মঙ্গলের অভ্যন্তরে ১৬ ফুট পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। মঙ্গলের পাথরের স্তরে তাপমাত্রার পরিবর্তন, তেজষ্ক্রিয়তা পরিমাপ করবে এই এইচপি থ্রি যন্ত্র। মঙ্গলের ভিতরে কোনও তরল পদার্থ আছে কি না তা পরীক্ষা করবে রাইস নামের একটি যন্ত্র। ২০২০ সালে একটি রোভার মঙ্গলের উদ্দেশ্যে পাঠানো হবে। সেই অভিযানের অংশ হিসেবেই কাজ করবে এই ‘ইনসাইট’।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar