মানব বহন: স্পেসএক্স-কে নাসা’র সবুজ সংকেত
২ মার্চ কোনো নভোচারী ছাড়াই আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পাঠানো হবে ক্যাপসিউলটি। পরীক্ষা সফল হলে এই মহাকাশযানটিতে করে নভোচারী পাঠানোর লক্ষ্য রয়েছে নাসা’র– খবর রয়টার্সের।
২০১১ সালে নাসার মহাকাশ শাটল প্রকল্প বন্ধ করা হয়। এর পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমি থেকে কোনো নভোচারী মহাকাশে পাড়ি জমাননি। মহাকাশে যেতে তখন থেকেই রাশিয়াসহ অন্যান্য দেশের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে মার্কিন নভোচারীদের।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূমি থেকে আবারও মার্কিন নভোচারীদের মহাকাশে পাঠাতে তাই স্পেসএক্স ও বোয়িংয়ের সঙ্গে চুক্তি করে নাসা। রকেট ও ক্যাপসিউল বানাতে প্রতিষ্ঠান দু’টিকে যথাক্রমে ২৬০ কোটি এবং ৪২০ কোটি মার্কিন ডলার তহবিলও দিয়েছে মার্কিন সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে নভোচারী পাঠানো এবং সেখান থেকে তাদের ফিরিয়ে আনার কাজ করবে স্পেসএক্স ও বোয়িং। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র আদতে পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ৪০২ কিলোমিটার দূরের কক্ষপথে একটি ভাসমান গবেষণা কেন্দ্র।
শুক্রবার স্পেসএক্স-কে অনুমতি দেওয়া সম্পর্কে নাসার এক বিবৃতিতে বলা হয়, “পুরো একদিনের ব্রিফিং ও আলোচনার পর নাসা এবং স্পেসএক্স আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে কোনো মানব উপস্থিতি ছাড়া ক্রু ড্রাগন ক্যাপসিউলের প্রথম ফ্লাইট পরীক্ষা করতে যাচ্ছে।”
Comments
So empty here ... leave a comment!