ad720-90

নির্মাণের শেষ পর্যায়ে নাসার চন্দ্রাভিযান রকেট


৫০ বছর আগে প্রথমবার চাঁদের বুকে পা রাখেন কোনো নভোচারী। এরপর আর নামেননি কেউ। এতোদিন পর ২০২৪ সালে নতুন করে চন্দ্রাভিযানের পরিকল্পনা করছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি।

নাসা’র প্রশাসক জিম ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, স্পেস লঞ্চ সিস্টেম রকেট ‘৯০ শতাংশ প্রস্তুত।’

শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রাইডেনস্টাইন এই গ্রীষ্মে রকেটটির ‘বিস্ময়কর’ উন্নতি নিয়ে সংস্থাটির প্রশংসা করেন এবং জানিয়েছেন প্রকৌশলীরা রকেটটির ‘পাঁচ ভাগের চার ভাগই’ একসঙ্গে জুড়েছেন।

ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরোপুরি প্রস্তুত হলে এটি হবে সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট। রকেটটি চাঁদের বুকে নভোচারী ফেরাতে সহায়তা করবে এবং ভবিষ্যতে মঙ্গল গ্রহে অভিযান চালাতেও ব্যবহার করা হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

চলতি বছরের এপ্রিলে রকেটটি নিয়ে ব্রাইডেনস্টাইন বলেন, “প্রথম ধাপে ২০২৪ সালের মধ্যে আমরা চাঁদের বুকে পরবর্তী পুরুষ এবং প্রথম নারী নামানোর দিকে নজর দেবো। দ্বিতীয় ধাপে ২০২৮ সালের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী অভিযানের জন্য প্রস্তুত হবো।”

“এর জন্য আমাদের শক্তিশালী স্পেস লঞ্চ সিস্টেম দিয়ে গভীর মহাকাশে অনেক নবায়নযোগ্য ব্যবস্থা বসাতে হবে।”

২০১০ সালে এই রকেট তৈরির কাজ শুরু করে নাসা। এটির উচ্চতা বলা হয়েছে ৯৭ মিটার।

নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, “পৃথিবীর অভিকর্ষজ তরণ এড়াতে ঘন্টায় অন্তত ২৪৫০০ মাইল বেগের জোগান দেবে এবং চাঁদে পৌঁছাতে সহায়তা করবে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে যে গতিতে পৃথিবীর চার পাশে আবর্তন করে, এটি তার চেয়ে ঘন্টায় ৭০০০ মাইল বেশি।”





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar