ad720-90

নাসা দেখালো ‘নীরব’ সুপারসনিক প্লেন


ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন এই  প্লেনের নাম বলা হয়েছে এক্স-৫৯ কোয়ায়েট সুপারসনিক টেকনোলজি। ইতোমধ্যেই শেষ পর্যায়ের অ্যাসেম্বলির অনুমোদন পেয়েছে প্লেনটি। ২০২১ সালের শুরুতেই আকাশে গতির ঝড় তুলতে পারে এটি।

নাসা’র অ্যারোনটিকস বিভাগের সহযোগী প্রশাসক বব পিয়ার্স বলেন, “প্রকল্পটি ভালোভাবে পরিকল্পিত এবং ঠিক পথে রয়েছে।”

“আকাশপথের যাত্রীদের জন্য এই ঐতিহাসিক গবেষণা মিশন চালিয়ে যেতে আমাদের সব কিছু ঠিক পথে রয়েছে।”

সুপারসনিক এই প্লেনটি এমনভাবে নকশা করা হয়েছে যাতে সনিক বুমের তীব্রতা কমানো যায়। ফলে ভূমিতে থাকা ব্যক্তিরা শুধু অল্প আওয়াজ শুনতে পাবেন।

প্লেনের শব্দ পরীক্ষা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চল দিয়ে প্লেনটি উড়িয়ে নেবে নাসা।

এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে বাণিজ্যিক সুপারসনিক প্লেনের জন্য নতুন নীতিমালা তৈরি করতে পারবে নীতিনির্ধারকরা, এমনটাই প্রত্যাশা নাসা’র।

সুপারসনিক প্লেনের উৎপাদন ব্যয়ও কম নয়। ক্যালিফোর্নিয়ার পামডেলে লকহিড মার্টিন অ্যারোনটিকস কোম্পানির স্কাংক ওয়ার্কস কারখানায় তৈরি করা হচ্ছে সুপারসনিক প্লেনটি। এই প্লেনের নির্মাণ খরচ বলা হচ্ছে ১৮ কোটি ৮৭ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড।

২০২০ সালের মধ্যে প্লেনটি পুরোপুরি প্রস্তুত হবে বলে ধারণা করছে নাসা। ২০২১ সালে আকাশে উড়বে প্লেনটি।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar