ad720-90

সিইএস আসরে দেড়শ’ মার্কিন সরকারি কর্মকর্তা!


গত বছর তো যুক্তরাষ্ট্রে ‘গভর্নমেন্ট শাটডাউন’ চলার কারণে কোনো সরকারি কর্মকর্তাই উপস্থিত হননি আসরটিতে। সাধারণত একজন ক্যাবিনেট কর্মকর্তা উপস্থিত থাকেন প্রযুক্তি জগতের বার্ষিক এই আয়োজনে। তবে, এবারের চিত্র অনেকটাই ভিন্ন। এবারের আয়োজনে অংশ নেবেন মার্কিন যোগাযোগ মন্ত্রী ইলেইন চাও, বাণিজ্যমন্ত্রী উইলবার রস, শক্তি মন্ত্রী ড্যান ব্রউয়িলেটে, হোয়াইট হাউজ উপদেষ্টা ইভাঙ্কা ট্রাম্পসহ আরও অনেকে। — খবর রয়টার্সের।

গত বছর কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখায় প্রযুক্তি খাতের জন্য নিয়মনীতির প্রতিবন্ধকতা দূর করার যেমন চেষ্টা করা হয়েছে, তেমনি অ্যান্টিট্রাস্ট আইন প্রশ্নে দফায় দফায় মার্কিন বিচার বিভাগ ও ফেডারেল ট্রেড কমিশনের তদন্তের মুখে পড়তে হয়েছে ফেইসবুক, অ্যালফাবেট, অ্যামাজন ও অ্যাপলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

রয়টার্স উল্লেখ করেছে, সিইএসে ‘ফায়ারসাইড চ্যাট’-এ বক্তব্য রাখবেন ফেডারেল কমিউনিকেশনস কমিশন চেয়ারম্যান অজিত পাই ও ফেডারেল ট্রেড কমিশন চেয়ারম্যান জোসেফ সায়মন। এদিকে, ‘হোয়াইট হাউজ অফিস অফ সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি পলিসি’র মুখপাত্র এলেনা হার্নান্ডেজ জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিইএসে অংশ নেবেন প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা মাইকেল ক্রাটসিওস এবং সেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে রাষ্ট্রীয় কৌশল বিষয়ে আলোচনা করবেন।

এ প্রসঙ্গে হার্নান্ডেজ বলেন, “মার্কিন জনশক্তি, আমাদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং মার্কিন অর্থনীতিতে প্রযুক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করা হবে।”

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রযুক্তি শিল্পের খুব একটা সুসম্পর্ক নেই। উল্টো প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউজে আসার পর থেকেই প্রযুক্তি শিল্পের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীর সঙ্গে বৈঠক করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন তিনি। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ফেইসবুক, গুগল ও অ্যাপলের মতো প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar