ad720-90

টিকটক: মাইক্রোসফট কিনলে ‘আপত্তি নেই’ ট্রাম্পের, তবে…


তবে, মার্কিন যে প্রতিষ্ঠানই টিকটক কিনুক না কেন, তা ১৫ সেপ্টেম্বর সময়সীমার মধ্যে হতে হবে, প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে রয়টার্স।

এদিকে, টিকটক কিনলে চীন থেকে মাইক্রোসফটের ব্যবসা গুটিয়ে আনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো। এর আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নাভারো বলেছিলেন, চীনে ব্যবসা রয়েছে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান টিকটক কিনতে চাইলে সমস্যায় পড়বে।

গত সপ্তাহে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন ডনাল্ড ট্রাম্প। পরে মাইক্রোসফট কিনতে আলোচনায় বসার খবর জানায়। এমনকি মাইক্রোসফট প্রধান নির্বাহী সাত্যিয়া নাদেলা এ ব্যাপারটি নিয়ে কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে।

ট্রাম্প বলেছেন, আলোচনা ভালো হয়েছে, তবে শুধু ৩০ শতাংশের চেয়ে পুরো টিকটককেই মাইক্রোসফট কিনে নিলে ব্যাপারটি আরও সহজ হতো।

নাভারো বলছেন, মাইক্রোসফটের বিং সার্চ ইঞ্জিন এবং স্কাইপ প্ল্যাটফর্ম “কার্যকরীভাবে চীনা সেন্সরশিপ, নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহে সাহায্য করছে।”

চীনে মোট ছয় হাজার কর্মী রয়েছে মাইক্রোসফটের। অফিস রয়েছে বেইজিং, সাংহাই ও সুঝোউ অঞ্চলে। 

কয়েক দশক ধরে চীনে ব্যবসা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির মোট আয়ের মাত্র এক শতাংশের সামান্য বেশি আসছে চীন থেকে। উইন্ডোজ এবং অফিসের পাইরেসির কারণে প্রতিষ্ঠানটির ক্ষতি হয়েছে। এখন অবশ্য স্থানীয় অংশীদারের মাধ্যমে ডেটা সেবাদাতা ২১ভিয়ানেট-এর মাধ্যমে নিজেদের ক্লাউড সেবা অ্যাজিউরের দিকে চীনা ব্যবহারকারীদের টানছে প্রতিষ্ঠানটি।

বেইজিংয়ে মাইক্রোসফটের এক গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। এখান থেকে বের হয়ে আলিবাবা, শাওমি, বাইটড্যান্স ও ফেশিয়াল রিকগনিশন সেনসটাইম, মেগভি’র মতো প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী দায়িত্বে রয়েছেন অনেক এখানকার অনেক সাবেক কর্মী।    





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar