‘সম্ভবত’ মাঝারি ধরনের কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত মাস্ক
“আমি পুরোপুরি আলাদা আলাদা ফলাফল পাচ্ছি ভিন্ন ভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে। “সম্ভবত, আমার মাঝারি ধরনের কোভিড হয়েছে। সামান্য ঠাণ্ডাজনিত রোগের উপসর্গ রয়েছে আমার মধ্যে, যা অবাক করার মতো কিছু নয়। কারণ, করোনাভাইরাস এক ধরনের ঠাণ্ডাজনিত রোগ।” – এক টুইটে লিখেছেন মাস্ক।
এখনও ‘পলিমারেজ চেইন রিঅ্যাকশন’ পরীক্ষার ফলাফল সম্পর্কে কিছু জানাননি মাস্ক। রয়টার্স উল্লেখ করেছে, করোনাভাইরাস ‘র্যাপিড টেস্ট’-এর চেয়ে ‘পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন’ পরীক্ষা বেশি নির্ভরযোগ্য।
“একটু কম-বেশি। গতানুগতিক ঠাণ্ডার মতোই মনে হচ্ছে, কিন্তু হাঁচি/কাশির তুলনায় শরীরে আরও বেশি ব্যথা রয়েছে এবং মাথা বেশি ভার।” – এক টুইটার ব্যবহারকারীকে উপসর্গ সম্পর্কে জানাতে গিয়ে লিখেছেন টেসলা প্রধান মাস্ক।
বৃহস্পতিবার চার বার র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে অংশ নিয়ে দুইবার ফল পজিটিভ এবং দুইবার নেগেটিভ এসেছে বলে জানান মাস্ক। আস্থাহীন মাস্ক পলিমারেজ চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর) পরীক্ষার ফলের জন্য অপেক্ষা করার খবরও জানান তিনি।
পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে, এ সপ্তাহেই চার নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্সের মহাকাশযান কক্ষপথের উদ্দেশ্যে রওনা হবে। উৎক্ষেপণের সময় লঞ্চ প্যাডে মাস্কের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু কোভিড-১৯ প্রশ্নে তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
Comments
So empty here ... leave a comment!