লকডাউনে বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রযুক্তি ব্যবহার বেড়েছে
অংশগ্রহণকারীরা জানিয়েছেন, লকডাউনে প্রতিবেশী ও নিজ নিজ কমিউনিটির অন্যান্যদের সঙ্গে যোগাযোগ বেড়েছে তাদের। প্রথমবারের মতো কমিউনিটির অনেকের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ তৈরি হয়েছে। শারীরিক দূরত্বের এ সময়টিতে তাদের জীবনে যোগ হয়েছে বাড়তি অর্থ, পরিষ্কার হয়েছে ঠিক কোন বিষয়গুলো তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।
“এ ধরনের কর্মকাণ্ডে যারা যুক্ত হয়েছেন তারা চরম একাকিত্বকে রুখে দিতে পেরেছেন। ফলে বয়োজ্যেষ্ঠদের ডিজিটাল স্বাক্ষরতা বাড়াতে এবং দূর থেকে সামাজিক যোগাযোগ স্থাপনে সহায়তা করাটা একাকিত্ব প্রশ্নে গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হয়ে দাঁড়াতে পারে।” – বলেছেন ইউনিভার্সিটি অফ স্টারলিংয়ের গবেষক অ্যানা হুইটেকার।
গবেষণার তথ্য অনুসারে, একাকিত্ব, নিভৃতবাস এবং ভবিষ্যত সুস্বাস্থ্য প্রশ্নে মহামারীর সময়টিতে ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের সামাল দেওয়ার প্রক্রিয়ার বোঝাপড়াটা নানাবিধ ধাপ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে ‘ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ এনভায়রমেন্টাল রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিক হেলথ’-এ। জরিপে অংশ নিয়েছেন এক হাজার চারশ’ ২৯জন অংশগ্রহণকারী। এদের মধ্যে ৮৪ শতাংশ বা এক হাজার একশ’ ৯৮ জনেরই বয়স ৬০ এর উপরে।
ট্রিবিউন ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন বলছে, গবেষকরা মূলত মহামারীর সময়ে শারীরিক দূরত্ব একাকিত্ব, সুস্বাস্থ্য এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডসহ সামাজিক সমর্থনের মতো বিষয়গুলোতে কী প্রভাব ফেলছে তা পরীক্ষা করে দেখেছেন।
Comments
So empty here ... leave a comment!