ফোল্ডএবল আইফোন তৈরির কাজ শেষ হবে ২০২৩ নাগাদ
কুয়োর দেওয়া তথ্য অনুসারে, এক কোটি ৫০ লাখ থেকে দুই কোটি ফোল্ডএবল ডিভাইস বিক্রির লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। জিএসএমঅ্যারিনা বলছে, খোলা অবস্থায় তির্যকভাবে পরিমাপ করলে পর্দার আকার দাঁড়াবে প্রায় আট ইঞ্চি এবং এতে কিউএইচডি প্লাস রেজুলিউশনের দেখা মিলবে।
সরবরাহকারী ভূমিকায় আবারও দেখা যাবে স্যামসাংকে। তবে, এবার তারা টিপিকে’র তৈরি সিলভার ন্যানোওয়্যার টাচ প্রযুক্তি ব্যবহার করবে বলে জানিয়েছে জিএসএমঅ্যারিনা।
কুয়ো ফোল্ডএবল ফোনের ব্যাপারে জোর গলায় বললেও, অ্যাপল তার স্বভাব অনুসারে চুপচাপ আছে। ফলে কুয়ো নিজেও বলছেন, বাজারের কিছু হিসেব না মিললে অ্যাপল সব ফোল্ডএবল পরিকল্পনা বাতিলও করে দিতে পারে।
এর আগে অ্যাপল বিশ্লেষক কুয়ো জানিয়েছিলেন, ২০১৬ সাল থেকে ফোল্ডএবল নিয়ে গবেষণা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অ্যাপলের ফোল্ডএবল নিয়ে গুঞ্জন বেড়েছে। খবর রটেছে, গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপের মতো দেখতে হবে ডিভাইসটি। আরেক প্রতিবেদন আবার দাবি করেছে, ফোল্ডএবল আইফোন আনার পর আর আইপ্যাড মিনি বানাবে না অ্যাপল।
Comments
So empty here ... leave a comment!