নিউজ ডেস্ক: বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বা বিপিও তে বাংলাদেশের ভবিষ্যত হতে পারে অমিত সম্ভাবনাময়। ২০১৫ এবং ২০১৬ সালের সফল আয়োজনের ধারাবাহিকতায় আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানোর পাশাপাশি আরও বিস্তৃত উদ্দেশ্য এবং সমাধান দেওয়ার লক্ষ্যে তৃতীয়বারের মত ‘বিপিও সামিট বাংলাদেশ’ আয়োজন করে সরকার।
বিশ্বের যেকোন প্রান্তের কোনো অফিস বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে অফিসিয়াল ও টেকনিক্যাল সহায়তা প্রদান করাই হচ্ছে বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং এর কাজ। বাংলাদেশে বিপিও খাতের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। এ খাতে তরুণ-তরুণী ও শিক্ষার্থীদের কাজ করার ব্যাপক সুযোগ আছে। বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম একটি মাধ্যম হলো বিপিও সেক্টর। বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০১৮ আয়োজনের মাধ্যমে নতুনদের কাছে এ সেক্টরকে তুলে ধরার আয়োজন করা হয়।
এবারের আয়োজনে ৮০ জন স্থানীয় স্পিকার, ৩০ জন আন্তর্জাতিক স্পিকার অংশগ্রহণ করবেন।
১৩টি সেমিনার ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। দুই দিনের মূল আয়োজনের আগে ৫০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টিভেশন কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
দেশের আউটসোর্সিং খাতকে আরও কিভাবে ভালো করা যায় সে বিষয় বিশ্বকে জানানো হবে এবং সরকারের রূপকল্প- ২০২১ বাস্তবায়নে বিপিও খাতের বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরা হবে।
বিপিও খাতে ২০২১ সালের মধ্যে চার লাখ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করছে সরকার।
দেশের তথ্য প্রযুক্তি সেবা বহির্বিশ্বে পৌঁছে দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে বিপিও সামিট গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
১৫-১৬ এপ্রিল ঢাকায় ‘বিপিও সামিট ২০১৮’

Comments
So empty here ... leave a comment!