ad720-90

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের স্টোরেজ বাঁচানোর সহজ কিছু উপায়।নতুনদের জন্য অধিক কার্যকারী


আসসালামু আলাইকুম ,প্রিয় ভাইয়েরা কেমন আছেন সবাই।প্রথমে ট্রিকবিডিকে ধন্যবাদ জানাইবর্তমান এই প্রযুক্তিনির্ভর যুগে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন না এমন মানুষ প্রায় নেই বললেই চলে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় ফোনের ইন্টার্নাল স্টোরেজ যেন সবসময়ই কম মনে হয়। তবে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে সহজেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনের অনেকটা জায়গা বাঁচিয়ে নেয়া যায় চলুন জেনে নেই সেই উপায়গুলো সম্পর্কে:-

১. পুরোনো ডাউনলোড ডিলিট
অনেক সময়ই আমরা বহু ফাইল ডাউনলোডের পর তা ডিলিট করতে ভুলে যায়। এর ফলে ওই ফাইলগুলো জায়গা নিয়ে বসে থাকে। তাই একদিন সময় করে ডাউনলোডস ফোল্ডারে যান। পুরোনো অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সিলেক্ট করে দিন ডিলিট টিপে। দেখবেন, অনেকটা হালকা হবে ফোনটি!

২. ক্যাশে ও ডেটা ক্লিয়ার
ফোনের অ্যাপ ম্যানেজারে যান। সেখানে গিয়ে অ্যাপগুলো সিলেক্ট করুন। তারপর তার ডেটা ও ক্যাশে ডিলিট করুন। এতে পুরোনো অ্যাপ পছন্দ মুছে গেলেও একসঙ্গে অনেক জিবি বেঁচে যায়। তবে মনে রাখবেন, অ্যাপ ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে ক্যাশে বাড়বে এবং আপডেটের সঙ্গে সঙ্গে ডেটা সাইজ বাড়বে।

৩. লাইট অ্যাপ ব্যবহার করুন
ফেসবুক, মেসেঞ্জারের মতো অ্যাপগুলোর কিন্তু লাইট ভার্সন রয়েছে। এর ফলে আপনার স্মার্টফোনের স্টোরেজ বাড়ে এবং ওএস-ও ফাস্ট কাজ করে।

৪. এসডি কার্ডে অ্যাপ ইনস্টল 

সবসময় স্মার্টফোনের ওএস-এর উপর চাপ কেন দেবেন? কিছু অ্যাপ মাইক্রো এসডি কার্ডে পাঠিয়ে দিন। এতে জায়গাও বাঁচবে এবং স্মার্টফোনটি দ্রুত কাজও করবে।

৫. গুগল ফটোস
সাধারণ গ্যালারি স্টোরেজ না বাড়িয়ে গুগল ফটোসে ফটো ব্যাকআপ করাই যেতে পারে। এর মাধ্যমে যখন ইচ্ছা ফটো দেখতেও পারবেন পাশাপাশি এডিটও করতে পারবেন। বাড়তি পাওনা গ্যালারি স্টোরেজ কমবে।

বিঃদ্রঃ অনেকের ধারণা SD কার্ডে অ্যাপ ইন্সটল করলে ফোনের পারফরমেন্স কমে যায় কিন্তু এটা মোটেই ঠিক না।আপনার ফোনে একাধিক অ্যাপ ইন্সটল থাকলে স্বাভাবিক ভাবেই ফোনের পারফরমেন্স কমে যেতে পারেযা আপনার ফোনের উপর অনেকটাই নির্ভর করে

আসলে পোস্টটি নতুনদের জন্য করা।যারা বিষয়গুলো জানে না।ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন ও ট্রিকবিডির পাশে থাকবেন





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar