ad720-90

স্বয়ংক্রিয় স্টোরের ‘বড়’ পরীক্ষা চালাচ্ছে অ্যামাজন


ওয়াল
স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলে বড় জায়গা নিয়ে নতুন
স্টোরে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার পরীক্ষা চালাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। কোনো দোকানি ছাড়াই চলছে
এই স্টোর।

ছোট
স্টোরে ভালোভাবেই কাজ করে অ্যামাজনের এই প্রযুক্তি। কিন্তু বড় জায়গায় আরও উঁচু সিলিং
এবং আরও বেশি পণ্যের মধ্যে এই প্রযুক্তির ব্যবহার জটিল বলে এক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

বেশ
কিছু ‘অ্যামাজন গো’ স্টোরে ইতোমধ্যেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি।
এবার বড় পরিসরে এটি ব্যবহারের দিকে এগোচ্ছে তারা।

রয়টার্সের
প্রতিবেদনে বলা হয়, সুপারমার্কেটে গিয়ে কেনাকাটায় ঝামেলা দূর করতে ২০১৬ সালে প্রথম
এই স্বয়ংক্রিয় স্টোর উন্মোচন করা হয়। ক্রেতাদেরকে বিল পরিশোধের জন্য আর লম্বা সারিতে
দাঁড়াতে হয় না এই স্টোরে। পুরো প্রক্রিয়াটি চলে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায়।

স্টোরে
ঢোকার মুখে গ্রাহক একটি ইলেকট্রিক মেশিনে স্মার্টফোনের মাধ্যমে তার অস্তিত্ব জানান
দেবেন।

উন্নত
প্রযুক্তির এই স্টোরে ঢুকে শুধু পছন্দের পণ্য নিয়ে নিলেই হবে। এজন্য কোনো চেকইন বা
সারিবদ্ধ্ হয়ে মূল্য পরিশোধের প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে গ্রাহক কী পণ্য নিচ্ছেন সেটি
স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত করা হবে এবং সেই মোতাবেক তার অ্যাকাউন্ট থেকে মূল্য কেটে নেওয়া
হয়।

কেনাকাটা
শেষে গ্রাহক স্টোর থেকে বের হওয়া মাত্রই তার স্মার্টফোনে কী কী পণ্য কেনা হয়েছে তার
তালিকা দেখানো হবে এবং তার অ্যামাজন অ্যাকাউন্ট থেকে মূল্য কেটে নেওয়া হবে।

নতুন
স্টোর নিয়ে জানতে অ্যামাজনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি প্রতিষ্ঠানটি।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar