ad720-90

প্লে স্টোর থেকে যে অ্যাপগুলি সরিয়ে নিল গুগল, ফেসবুক


সম্প্রতি বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন প্লে স্টোর থেকে মুছে দিয়েছে গুগল। বন্ধ হয়ে গিয়েছে অ্যান্ড্রয়েডের কিছু পরিষেবাও। যেমন মাইক্রোসফ্ট সারফেস প্লাস প্রোগ্রাম। বেশ কয়েক জন বিশেষজ্ঞের দাবি, এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি বেশ বিপজ্জনক। দেখে নিন এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি আপনার ফোনেও ছিল কি না।

গুগলের গ্রুপ মেসেজিং অ্যাপ গুগল স্পেসেস ২০১৬ সালে বাজারে এসেছিল। কিন্তু খুব একটা কার্যকরী হয়নি কোনও দিনই। হ্যাকারদের পক্ষে এই অ্যাপ থেকে তথ্য চুরি করা সহজ ছিল। এই অ্যাপ তাই সরিয়ে নেওয়া হয় বলে মনে করা হচ্ছে।

২০১৪ সালে ফিটনেস অ্যাপ ফেসবুক মুভস আসে বাজারে। কিন্তু এই অ্যাপও তুলে নেওয়া হয়।

গুগল ইউআরএল শর্টেনার ২০০৯ সালে এনেছিল গুগল, তার পর সেটিও তুলে নেওয়া হল। ফায়ারবেস ডায়ানামিক লিঙ্কস, বিটলি বা আউলি বিকল্প হিসাবে ব্যবহারের কথা জানায় গুগল। এই অ্যাপ কি বিপজ্জনক ছিল, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

ফেসবুক হ্যালো: ২০১৫ সালে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য হ্যালো অ্যাপ এসেছিল। কিন্তু ফেসবুকের সঙ্গে ফোনের কন্ট্যাক্ট ইনফো সংযোগের কারণেই খুব সম্ভবত হ্যাকিংয়ের আশঙ্কায় এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ফেসবুক এম পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট এসেছিল ২০১৫ সাল নাগাদ। অসংখ্য ব্যবহারকারীও ছিলেন। ইভেন্ট ক্রিয়েট করা বা আর্থিক লেনদেনে ব্যবহার করা হত এই অ্যাপ। একই অবস্থা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড নিয়ারবাই নোটিফিকেশনের ক্ষেত্রেও। অ্যাপ্লিকেশনগুলি বিপজ্জনক ছিল বলেই মনে করা হচ্ছে।

গুগল প্লাস: গত অক্টোবরে এই পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রায় ৫০ লক্ষ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের অভিযোগ আসে।

গুগল ব্লব ইমোজি: ওয়ার্ল্ড ইমোজি ডে-তে এই পরিষেবাকে বিদায় জানায় গুগল। বলা হয়, ‘ব্লবলেস প্লেস’-এর কথা।

হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, স্ন্যাপচ্যাট, ইনস্টাগ্রামের সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে ইয়াহু মেসেঞ্জার তুলে নিতে বাধ্য হয়।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar