যুক্তরাষ্ট্রে ৫জি-তে ডাউনলোডের গতি তিন গুণ
আইএএনএস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রে ৫জি গ্রাহকদের সর্বোচ্চ ডাউনলোড গতি বলা হয়েছে ১৮১৫ এমবিপিএস। সুইজারল্যান্ডে এই গতি ১১৪৫ এমবিপিএস এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ১০৭১ এমবিপিএস।
৫জি গতির ওপর এই গবেষণা চালিয়েছে যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক মোবাইল বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান ওপেনসিগনাল। গবেষকরা বলেন আমরা ৫জি অধ্যায়ের শুরুর দিকে রয়েছি। এই নেটওয়ার্ক যতো বিস্তৃত হবে এর গতি ততো বাড়বে।
৪জি’র চেয়ে ৫জি গ্রাহকদের ডাউনলোড গতি যুক্তরাষ্ট্রে ২.৭ গুণ এবং সুইজারল্যান্ডে ২.৬ গুণ বেশি বলে জানিয়েছেন ওপেনসিগনাল ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়ান ফগ।
অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার ৪জি গতি এতোটাই বেশি যে দেশটির ৫জি গতি ৪জি’র চেয়ে সামান্য কম।
গবেষণার জন্য আটটি দেশ ইন্টারনেটের সর্বোচ্চ গতি পর্যবেক্ষণ করেছেন গবেষকরা, যে দেশগুলো ইতোমধ্যেই ৫জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সুইজারল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইতালি, স্পেন, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র।
ফগ বলেন, “এতে আশ্চর্যের কোনো কারণ নেই যে, যুক্তরাষ্ট্রে ৫জি’র সর্বোচ্চ গতি এতোটা বেশি। কারণ, দেশটির মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ৫জি’র জন্য এমএমওয়েভ স্পেকট্রাম ব্যবহার করতে পারছে।”
“এটি অনেক বেশি ধারণক্ষমতা এবং অনেক দ্রুতগতির স্পেকট্রাম, কিন্তু এর বিস্তৃতি ৩.৪ থেকে ৩.৮ গিগাহার্টজ ৫জি ‘মিড ব্যান্ডের’ চেয়ে কম। আমাদের যাচাই করা বেশির ভাগ দেশে এমএমওয়েভ স্পেকট্রাম ছিলো না,” বলেন ফগ।
Comments
So empty here ... leave a comment!