তরুণদের হাত ধরে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ: মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা ১৬ জানুয়ারি: ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, তরুণদের হাত ধরে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আজকের বাংলাদেশ ৭২ সালের বাংলাদেশ নয়, ৪৮ সাল থেকে ৭১ সালেরও নয়। ২০২০ সালের শেখ হাসিনার বাংলাদেশ পৃথিবীর এক বিস্ময়।
আজ ঢাকায় বিআইসিসি‘র হল অব ফেমে ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা ২০২০ উপলক্ষে আয়োজিত ডাক বিভাগের উদ্যোক্তা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব নূর-উর-রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক সাবেক মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এস এস ভদ্র, এটুআই প্রকল্পের পলিসি এক্সিকিউটিভ আনির চৌধুরী. ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী, নগদ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভির আহমেদ মিশুক এবং উদ্যোক্তাদের পক্ষে শাম্মী আক্তার প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ৮৫০০ ডিজিটাল ডাকঘরে নগদ সেবা, নগদ সেবার সাথে রবির ৫ কোটি গ্রাহক অন্তর্ভূক্তি, জিপিওসহ ২০টি নতুন ডাকঘর এবং ১৮টি ডাকঘরের সংস্কার কাজের উদ্বোধন করেন।
তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, যাদের চাকুরি করার মানসিকতা থাকে সে উদ্যোক্তা হতে পারেনা। তিনি স্টিভ জবসকে তাদের জীবনের আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে এগিয়ে যাওয়ার আহবান জানান।
তিনি বলেন, সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম নিলে ও উদ্যোক্তা হওয়া যায়না। এই জন্য প্রয়োজন মেধার। বাংলাদেশের তরুণদের সেই মেধা আছে।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, জনগণের জন্য ৯০০টি ডিজিটাল সেবা ডাকঘরের মাধ্যমে তৃণমূল জনগোষ্ঠীর মধ্যে পৌঁছে দিতে ডাক অধিদপ্তরকে উপযোগী করে গড়ে তুলতে সর্বাত্নক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ডাকঘরের বিদ্যমান জনবলের সাথে ১৮ হাজার উদ্যোক্তা সংযুক্ত করে ডিজিটাল ডাকঘর বিনির্মাণের শক্তি ইতোমধ্যে আমরা বহুগুণ বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছি।
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণের ফলে বিদ্যমান ইউনিয়ন ডিজিটা ভিত্তিক সেবা যথেষ্ট নয়। মানুষের ডিজিটাল সেবার বর্ধিত চাহিদা মেটাতে ডাকঘর একই সেবা নিয়ে কাজ করছে। এর সাথে ডাকঘরসমূহে মোবাইল ফিন্যান্স যুক্ত হচ্ছে।
ডিজিটাল ডাক সেবায় আমরা ইতোমধ্যে একটা দৃশ্যমান অবস্থায় উপনীত হয়েছি। ডাকঘরের উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী আরো বলেন, আপনারা ডিজিটাল বাংলাদেশের সৈনিক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি রূপান্তরের জামানায় উপনীত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ তরুণ সমাজের জন্য উৎস্বর্গ করেছিলেন। শুন্য মাটিতে কিভাবে ফসল ফলাতে হয় তরুণরা তা জেনে ফেলেছে। এদেশের তরুণদের উৎপাদিত সফটওয়্যার এখন পৃথিবীর ৮০টি দেশে রপ্তানী হচ্ছে। বাংলাদেশের তরুণদের বিস্ময়কর উদ্ভাবনী শক্তি কাজো লাগিয়ে বাংলাদেশকে জ্ঞানভিত্তিক ডিজিটাল সাম্য সমাজ প্রতিষ্ঠায় সরকারবদ্ধ পরিকর।
লাস্টনিউজবিডি/আনিছ
- নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই মাঠে বিএনপি: কাদের
- পোস্টার ছেঁড়ার মাধ্যমে মন থেকে মুছে ফেলতে পারবে না: ইশরাক
- ‘মতিউর রহমানের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ নয়’
- ইভিএম নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার অপকৌশল: ফখরুল
- যারা ভিন্নমত পোষণ করতে চায় তাদের নিস্তব্ধ করে ফেলা হচ্ছে: ফখরুল
- বিএনপি জিতলে সুষ্ঠু আর হারলে বলে কারচুপি: কাদের
সর্বশেষ সংবাদ
- ঢাকা সিটি ভোটে দেশি পর্যবেক্ষক ১০১৩
- স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব আরিফুর রহমানকে অব্যাহতি
- নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই মাঠে বিএনপি: কাদের
- আটকা পড়ল বিমান!
- বেশিরভাগ ছেলে সম্পর্কে জড়াতে চান না কেন?
- শুয়ে বই পড়লে কী হয়, জানেন?
- ওএসডি নিয়ে হাইকোর্টের রায় স্থগিত
- এবার ভোটের জন্য পেছাল বইমেলা
- ৫০ হাজার টাকা বেতনের চাকরি দেবে ইস্টার্ন রিফাইনারি
- এসএসসি পাসে মন্ত্রণালয়ে একাধিক চাকরি
- ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্পের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
- ইজতেমার ময়দানে মাদরাসা ছাত্রকে নাজেহাল, ভিডিও ভাইরাল
Comments
So empty here ... leave a comment!