ad720-90

এআইয়ের বানানো ওষুধ পরীক্ষা হবে মানবদেহে


‘অবসেসিভ-কমপালসিভ ডিজঅর্ডার’ বা ওসিডি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হবে এআইয়ের তৈরি এই ওষুধ।

সাধারণত কোনো ওষুধ পরীক্ষার পর্যায়ে নিতে সময় লাগে প্রায় পাঁচ বছর। এআই এই কাজটি করেছে ১২ মাসে– খবর বিবিসি’র।

এই “আবিষ্কারকে দারুণ মাইলফলক” বলেছেন এক্সসেনশিয়া প্রধান অধ্যাপক অ্যান্ড্রু হপকিনস।

“এর আগে আমরা এআইকে রোগীর ডায়াগনোসিস করতে এবং রোগীর ডেটা ও স্ক্যান বিশ্লেষণ করতে দেখেছি, কিন্তু নতুন ওষুধ বানাতে এটি এআইয়ের সরাসরি ব্যবহার।”

“সঠিক অণু বের করতে শত শত কোটি সিদ্ধান্ত বিবেচনা করতে হয় এবং সুক্ষভাবে ওষুধ বানাতে এটি অনেক বড় সিদ্ধান্ত,” যোগ করেন হপকিনস।

জাপানে এই ওষুধের প্রথম পর্যায়ের পরীক্ষা চালানো হবে বলে জানানো হয়েছে। সফলতা আসলে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এটি পরীক্ষা করা হবে।

ইতোমধ্যেই ক্যান্সারের চিকিৎসায় সম্ভাব্য ওষুধ বানাতে কাজ করছে এক্সসেনশিয়া। বছরের শেষ নাগাদ এ ধরনের একটি ওষুধ বানানোর আশা করছেন তারা।

“এআই দিয়ে নকশা করা ওষুধের প্রথম বছর এটি, এই দশকের শেষে নতুন সব ওষুধই এআই দিয়ে বানানো হতে পারে,” জানিয়েছেন হপকিনস।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar