ad720-90

সেনেগালে অনলাইনে চলছে বাজার, বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ


বর্তমানে সেনেগালের ডাকার অঞ্চলের এক হাজার তিনশ’ বাসায় প্রতি সপ্তাহে দুগ্ধজাত পণ্য, সবজি, ফল এবং মাংস সরবরাহ করছে ক্লাব কসাম নামের একটি প্রতিষ্ঠান। মহামারী শুরুর পর থেকে ক্লাব কসামের বিক্রি দ্বিগুণ হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।

হামারীর প্রভাব এড়াতে পারেনি ক্লাব কসামের মালিক প্রতিষ্ঠান লা লিত্রে দে বাঁজে (এলডিবি)। চলমান সংকটে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে লা লিত্রে দে বাঁজে-এর মূল ব্যবসা, করোনাভাইরাসের প্রভাব পড়েছে স্থানীয় সরবরাহকারীদের উপরেও।

মার্চ থেকেই নিজেদের ব্যবসা পরিকল্পিতভাবে বাড়াচ্ছে এই সরবরাহ প্রতিষ্ঠানটি। ওই মাসেই করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে দেশটিতে জারি হয় কারফিউ, থমকে যায় জনজীবন।

এরকম অবস্থার মধ্যেই এপ্রিল নাগাদ ক্লাব কসামের বিক্রি এসে দাঁড়ায় ছয় কোটি ২০ লাখ ফ্রাঁ বা এক লাখ তিন হাজার ডলারে। মহামারী শুরুর আগে প্রতিষ্ঠানটি মাসিক গড় বিক্রি ছিলো তিন কোটি ফ্রাঁ’র ঘরে। চাহিদা সামাল দেওয়ার জন্য নতুন আরও ২৫ জন কর্মীকে নিয়োগ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

অথচ ঠিক একই সময়ে এলডিবি’র মূল ব্র্যান্ড ‘দলিমা’-এর বিক্রি কমেছে বিশ শতাংশ।

করোনাভাইরাস লকডাউন বেশ দ্রুত পুরো মহাদেশকে ‘অনলাইন শপিং’-এর দিকে ঘুরিয়ে দিচ্ছে – এ সপ্তাহে জানিয়েছে আফ্রিকান ই-কমার্স জায়ান্ট জুমিয়া।

মহামারীর পরও ব্যবসা একই রকম থাকবে কিনা, সে প্রশ্নের জবাবে ক্লাব কসামের ব্যবস্থাপক লুসিয়েন দিয়েধিও বলেছেন, “নতুন একটি প্রজন্ম অভ্যাস পরিবর্তন করছে। এখন পুরুষ ও নারী দু’জনেই কাজ করে, তাই আমি আশাবাদী যে সেনেগালের মানুষ আমাদের সেবার ব্যাপারে আগ্রহী থাকবে”।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar