ad720-90

সামাজিক মাধ্যমের ‘পক্ষপাত’: কমিশন নিয়ে ভাবছেন ট্রাম্প


খবরটি শনিবার জানিয়েছে মার্কিন দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। নিজ মতামত সাধারণত টুইটারের মাধ্যমেই প্রকাশ করে থাকেন ট্রাম্প।

মে মাসের ১৬ তারিখ কোনো প্রমাণ ছাড়াই টুইটারে নতুন করে অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, “ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার এবং গুগলকে নিয়ন্ত্রণ করছে উগ্র বামপন্থীরা।” এই ‘অবৈধ’ পরিস্থিতির প্রতিকারে প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান তিনি।

‘বট’, ‘ট্রোল’ বা ভ্রান্ত তথ্য ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে দীর্ঘদিন ধরেই নানাবিধ পদক্ষেপ নিয়ে আসাছে সামাজিক মাধ্যম সাইটগুলো। কোটি কোটি ব্যবহারকারীকে সামাল দিতেও প্রায়ই হিমশিম থেতে হয় সামাজিক সাইটগুলোকে। কার্নেগি মেলন ইউনিভার্সিটির গত সপ্তাহের এক গবেষণাও সেই সাক্ষ্যই দিচ্ছে।

ওই গবেষণায় উঠে এসেছে, করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে ‘আমেরিকা আবার খুলে দেওয়ার’ প্রচারণা চলছে বটের মাধ্যমে। এ ধরনের ৩৪ শতাংশ টুইট আসছে বটের মাধ্যমে। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেটের এক প্রতিবেদন বলছে, টুইটার নিজেই ডনাল্ড ট্রাম্পসহ বেশ কিছু উচ্চপদস্থ ব্যক্তির টুইটে অনুমোদন দেয়। সাধারণ কোনো ব্যক্তির বেলায় যা সাইটের নীতিমালা অমান্যের দায়ে অভিযুক্ত হতো।

টুইটার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিজেদের নীতিমালার ব্যাপারে ‘নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ্ব থাকতে কঠোর পরিশ্রম’ করছে প্রতিষ্ঠানটি। “আমরা নিরপেক্ষভাবে সব ব্যবহারকারীর জন্য টুইটারের নিয়ম প্রয়োগ করি, তাদের পরিবেশ বা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আমলে নেওয়া হয় না”।

ট্রাম্পের সাম্প্রতিক টুইট নিয়ে হোয়াইট হাউজ, ফেইসবুক এবং গুগল তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar