ad720-90

ওয়েবিনারে বসেছিলেন দেশের, জাপানের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, কর্তৃপক্ষ


বাংলাদেশ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর সহযোগিতায় জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাস এবং ফুজিৎসু গবেষণা ইনস্টিটিউট ছিলো ওয়েবিনারের আয়োজক।

বৃহস্পতিবার আয়োজিত ওয়েবিনারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক, সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন কার্যক্রম ও বাণিজ্য সম্ভাবনা বিষয়ে একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন।

জেট্রো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ইউজি আন্দো বাংলাদেশ আইটি সেক্টর এবং জাপানিজ কোম্পানিদের ফোকাস বিষয়ে একটি উপস্থাপনা পেশ করেন। তিনি বলেন, জাপানে বাজারে বাংলাদেশের ব্যবসা সম্প্রসারণে জাপানি ভাষা রপ্ত করার ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি আরও বলেন, জাপানে তরুণ ইঞ্জিনিয়ারদের অনেক চাহিদা রয়েছে যেটা বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারে।

জাইকা’র দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের উপ-পরিচালক সাইকো ইয়ামাবে’ও জাপানি ভাষা শিক্ষার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেন।

জাপান বাংলাদেশ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র মহাসচিব তারেক রাফি ভূঁইয়া জাপান বাজারকে কেন্দ্র করে বেসিস এবং বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরের বিভিন্ন কার্যাবলীর উপর আলোকপাত করে বেসিসের পক্ষে জাপানী ভাষায় একটি উপস্থাপনা পেশ করেন।

জাপানে বাংলাদেশের শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ড. শাহিদা আক্তার কোভিড-১৯ এর জন্য সৃষ্ট প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে জাপান বাংলাদেশ আইসিটি খাতের প্রতিনিধিগণের মধ্যে এই ওয়েবিনারের প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

ওয়েবিনারে বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, বেসিস জাপান ডেস্ক বেসিস সদস্যদের জাপানে ব্যবসা সম্প্রসারণে এবং জাপানি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশ অফশোর ডেভেলপমেন্ট সেন্টার স্থাপনে উৎসাহিত করবে।

বাংলাদেশ দূতাবাস টোকিওর কমার্শিয়াল কাউন্সেলর ড. আরিফুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও যোগ দেন আইসিটি বিভাগের জেষ্ঠ্য সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাণিজ্য সচিব মো. জাফর উদ্দিনসহ অনেকে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar