ad720-90

নেটফ্লিক্স সিইও: বাসা-থেকে-কাজ একেবারেই ইতিবাচক নয়


অধিকাংশ কর্মীকে অনুমোদিত করোনাভাইরাস প্রতিষেধক নেওয়ার আগ পর্যন্ত অফিসে ফিরতে বলবেন না বলেও জানিয়েছেন হেস্টিংস। তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, মহামারী শেষ হয়ে গেলেও অধিকাংশ মানুষ সপ্তাহে একদিন বাসা থেকে কাজ করবেন।

হেস্টিংসকে বাসা-থেকে-কাজ সম্পর্কিত প্রশ্নটি করেছিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। প্রশ্ন ছিল, বাসা-থেকে কর্মীদের কাজ করার কোনো সুফল তিনি দেখতে পাচ্ছেন কি না। জবাবে হেস্টিংস বলেন, “না, আমি কোনো ইতিবাচক দিক দেখছি না। বিশেষ করে, আন্তর্জাতিকভাবে প্রত্যক্ষভাবে একত্রিত হতে না পারার বিষয়টি পুরোপুরি নেতিবাচক। আমি মানুষের আত্মত্যাগে খুবই মুগ্ধ।”

বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ২০ কোটি বাসায় নেটফ্লিক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। নিজস্ব সিরিজ, তথ্যচিত্র ও চলচ্চিত্র নির্মাণের কাজ আবারও শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

“ইউরোপ এবং এশিয়ার অধিকাংশ অঞ্চলে আমরা আবারও কার্যক্রম শুরু করেছি। লস অ্যাঞ্জেলসেও আমাদের কিছু কাজ চলছে। আশা করছি, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের মধ্যে আমরা যথাযথ পরীক্ষার মাধ্যমে আরও অনেক কিছু সচল করতে পারব।” – বলেছেন হেস্টিংস।

প্রথম সারির অন্যান্য অনেক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, তাদের কর্মীরা হয়তো আর কার্যালয়ে ফিরবেন না। মে মাসে টুইটার জানিয়েছিল, বেশ কিছু টুইটার কর্মীকে স্থায়ীভাবে বাসা থেকে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে তারা। ফুজিৎসু কর্মীদেরকে স্থায়ীভাবে বাসা থেকে কাজ করার বন্দোবস্ত করে দিচ্ছে।

ফেইসবুক এবং গুগলও অন্তত বছরের শেষ পর্যন্ত কর্মীদেরকে বাসা-থেকে-কাজ করতে দিচ্ছে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar