ad720-90

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জিতলো বাংলাদেশ


কোভিড ১৯-এর কারণে এবার প্রতিযোগীদের নিজ নিজ দেশে কমিটির আয়োজনেই অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রতিযোগিতাটি।

বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড কমিটির সভাপতি ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল জানিয়েছেন, স্থানীয় আয়োজক এবং সিঙ্গাপুর থেকে আন্তর্জাতিক কমিটির সার্বক্ষণিক অনলাইন নজরদারিতে মূল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৬ ও ১৯ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের ‘ইনফরমেশন এক্সেস সেন্টারে’ আয়োজিত হয়েছিল প্রতিযোগিতাটি।

আয়োজন তত্ত্বাবধানে ছিলেন বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড কমিটির সদস্য মো. কায়কোবাদ এবং সোহেল রহমান। এবারের আয়োজনে ৮৭টি দেশ থেকে অংশগ্রহণ করেছিলেন মোট ৩৪৩ জন প্রতিযোগী।

এই অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষক ছিল ডাচ-বাংলা ব্যাংক।

এ পর্যন্ত আইওআইয়ের আসর থেকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা দুইটি রৌপ্যপদক এবং ১৬টি ব্রোঞ্জ পদক অর্জন করেছেন। ২০১২ সালে বাংলাদেশের শিক্ষার্থী বৃষ্টি সিকদার ইতালিতে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ হিসেবে বিবেচিত হয়েছিলেন।

স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজিত ‘আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড’ যাত্রা শুরু করে ১৯৮৯ সালে বুলগেরিয়াতে। পরে দেশের ছেলেমেয়েদের প্রোগ্রামিংয়ে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপকদের নিয়ে ‘বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড কমিটি’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

বাংলাদেশের কমিটি নিয়ম মেনে ২০০৪ সালে গ্রিসে একজন পর্যবেক্ষক পাঠায়, এবং ২০০৬ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রথম প্রতিযোগী দল মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত আইওআইতে অংশগ্রহণ করে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar