কঠোর অ্যান্টিট্রাস্ট আইন নিয়ে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কিছু পরিবর্তনে সমর্থন দেওয়ার ইঙ্গিত এসেছে ডেমোক্রেট আধিপত্যের প্যানেলটির দুই রিপাবলিকান সদস্যের কাছ থেকেও।
সোমবারই অ্যামাজন, ফেইসবুক, অ্যাপল এবং গুগলের বিষয়ে বহুল প্রতিক্ষিত অ্যান্টিট্রাস্ট প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারে অ্যান্টিট্রাস্ট সাবকমিটি। এই সাবকমিটির চেয়ারম্যান রিপ্রেজেনটেটিভ ডেভিড সিসিলিন।
শুনানিতে সিসিলন বলেছেন, ব্যবসা বাড়াতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো স্বেচ্ছাচারী এবং শিকারির মতো কৌশল খাটিয়েছে। “এক সময় এটি ভিত্তিহীন ছিলো, ছোট স্টার্টআপগুলো একচেটিয়া ব্যবসা হয়ে উঠেছে, আমরা এমনটা সর্বশেষ দেখেছি এক শতাব্দি আগে।”
সাক্ষী হিসেবে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনে বিচার বিভাগের অ্যান্টিট্রাস্ট ডিভিশন প্রধান বিল বায়ের ভিন্ন যুক্তি দিয়ে বলেন, বিগত বছরগুলোতে আদালতে একের পর এক একইরকম রায় আসার ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর একত্রিকরণ আটকানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
“আদালত যদি একই অবস্থানে থেকে যায়, তাহলে সীমানা নতুন করে টানতে হয়তো নতুন আইন লাগবে,” যোগ করেন বায়ের।
কঠোর অ্যান্টিট্রাস্ট আইনের পক্ষে সমর্থনের সুরে বিচার বিভাগ এবং ফেডারেল ট্রেড কমিশনকে আরও তহবিল দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন রিপাবলিকান রিপ্রেজেনটেটিভ কেন বাক।
বাক আরও বলেছেন, “বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর বাড়তি সমালোচনাও আমাদের গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিত।
বড় চার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের ওপর অনুসন্ধান চালাচ্ছে মার্কিন বিচার বিচার এবং সামনের সপ্তাহেই গুগলের বিরুদ্ধে একটি মামলা করার পরিকল্পনা করছে তারা।
Comments
So empty here ... leave a comment!