ad720-90

সিঙ্গাপুরে স্কুল পড়ুয়াদের জন্য কোভিড-ট্রেসিং বাধ্যতামূলক


ব্লুটুথের মাধ্যমে অন্য গ্রাহকের ডিভাইসের সঙ্গে নিকট সংস্পর্শ নির্ধারণ করে উভয় কনট্যাক্ট-ট্রেসিং প্রযুক্তি।

প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, শিক্ষার্থীদের কাছে সব সময় ফোন থাকে না। কিন্তু বিনামূল্যের কনট্যাক্ট-ট্রেসিং টোকেনগুলো গলায় বা ব্যাগে ঝুলিয়ে রাখা যায়। কমিউনিটি সেন্টারে এই টোকেনগুলো বিনামূল্যে সরবরাহ করছে সিঙ্গাপুর সরকার।

ব্যস্ত হোটেল, সিনেমা এবং ব্যায়ামাগারের মতো উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বিভিন্ন ধরনের সম্মেলন পুনরায় চালু করতে এই ডিভাইসগুলোর ব্যবহার শুরু করেছিলো সিঙ্গাপুর সরকার।

শিক্ষার্থীরা যদি টোকেন ভুলে বাসায় ফেলে যায় বা অন্য টোকেনের সঙ্গে নিজেরটা বদলে ফেলে, সে ক্ষেত্রে তাদের বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে না বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে বিবিসি।

ডিভাইসগুলো পানিনিরোধী না হওয়ায় এগুলো অনেক সময়ই খুলে রাখার প্রয়োজন পড়ে। শিক্ষার্থীদেরকে নিজ ডিভাইসে নাম লিখে রাখার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কর্মক্ষেত্র, রেস্টুরেন্ট এবং শপিং সেন্টারে ট্রেইসটুগেদার অ্যাপ বা টোকেনের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করে এর আগেই ঘোষণা দিয়েছে সিঙ্গাপুর সরকার।

গোপনতার ক্ষেত্রেও টোকেনগুলো ভালো হবে বলে ধারণা করছেন আইনজীবীরা।

এই প্রযুক্তিতে গ্রাহকের ডেটা টোকেনেই মজুদ করা হয় এবং নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়। কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেই কেবল ওই ডিভাইসের ডেটা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

দুই মাস বন্ধ থাকার পর জুন মাসে খুলেছে সিঙ্গাপুরের স্কুল।

সোমবার স্থানীয় নতুন কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি সিঙ্গাপুরে। বিদেশি একজনের আক্রান্তের খবর দিয়েছে দেশটি।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar