‘ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠানের হাতে অনেক ক্ষমতা’-ডরসি
১৩টি টুইটে ডরসি বলেছেন, অনলাইন বক্তৃতার ফলে বাস্তব বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্থ হলে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যদিও অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিভেদমূলক এবং “একটি নজির তৈরি করলেও আমি মনে করি এটা বিপজ্জনক।”
প্রতিবেদনে সিএনবিসি জানিয়েছে, ডরসি আরও লিখেছেন, টুইটারের মতো একটি প্রতিষ্ঠান যদি এমন সিদ্ধান্ত নেয়, যা মানুষ পছন্দ করছেন না, তাহলে তারা অন্য কোথাও গিয়ে এর ক্ষমতা যাচাই করতে পারেন।
মার্কিন ক্যাপিটলে হাঙ্গামার ঘটনার পর ট্রাম্পের ওপর সোশাল মিডিয়া জুড়ে বিস্তৃত নিষেধাজ্ঞার পর শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ডরসি।
টুইটার প্রধান বলেছেন, “আমি মনে করি না এটি কোনো জোটবদ্ধ পদক্ষেপ। প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের সিদ্ধান্তে এসেছে বা অন্যদের পদক্ষেপ থেকে উৎসাহিত হয়েছে, এমন সম্ভাবনাই বেশি।”
গত সপ্তাহে ক্যাপিটলে হাঙ্গামার পর ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেছে টুইটার এবং ফেইসবুক। সামাজিক মাধ্যমে তার উস্কানিমূলক পোস্টের কারণেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। গত মঙ্গলবার ট্রাম্পের সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন চ্যানেল সরিয়ে নিয়েছে ইউটিউব।
ডরসি আরও বলেছেন, নীতিমালায় অসামঞ্জস্য এবং স্বচ্ছতার অভাবে উন্মুক্ত ইন্টারনেট তৈরির প্রচেষ্টা আটকে যাচ্ছে।
“যে কারণে বিটকয়েনের প্রতি আমার এতো আগ্রহ তা হলো, এটি এমন এক মৌলিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি কাঠামো তুলে ধরছে, যা একক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে নেই। ইন্টারনেট এমনটাই হতে চায় এবং সময়ের সঙ্গে অনেক কিছুই এমন হবে,” বলেন ডরসি।
Comments
So empty here ... leave a comment!