বই লিখছেন ইলন মাস্ক
এক টুইট বার্তায় মাস্ক বলেছেন, “টেসলা এবং স্পেসএক্স-এর গল্প বলার এটাই সময়৷” দ্বিতীয় টুইটে বলেছেন, “পৃথিবী এবং মঙ্গলের৷” তৃতীয় আরেক টুইটে বলেছেন, “যা শিখেছি৷”
মাস্কের এই টুইটের অর্থ কী, সে বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছেন তার চার কোটি ৬০ লাখ অনুসারীর অনেকেই৷
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন বলছে, বই লিখছেন কি না, এক গ্রাহকের এমন প্রশ্নের জবাবে মাস্ক জবাব দিয়েছেন, “হ্যাঁ”৷
মাস্ককে নিয়মিত পডকাস্ট প্রকাশেরও পরামর্শ দিয়েছেন এক গ্রাহক, যেমনটা ৩১ জানুয়ারির ক্লাবহাউস সাক্ষাৎকারে রবিনহুড প্রধান ভ্লাড তেনেভের সঙ্গে করেছেন টেসলা প্রধান।
টুইটে মাস্ক বলেছেন, “পডকাস্ট সহজ নয়।” এতে তার “দুই দশকের কঠোর পরিশ্রম” পর্যালোচনা করতে হবে এবং পুরানো নথি, ইমেইল ও টেক্সট ঘাঁটতে হবে।
এর আগে ২০১৯ সালে সর্বশেষ বই লেখার কথা জানিয়েছিলেন মাস্ক। সে সময় তিনি বলেছেন, সম্ভবত ক্যারিয়ারের শুরুর দিকটা “একদিন বইয়ের মতো মূল্যবান হবে।” এতে স্পেসএক্স, টেসলা এবং নিউরাল প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান নিউরালিঙ্কে তার কাজের কথা থাকবে।
স্পেসএক্স এবং টেসলা প্রধানের পাশাপাশি বোরিং কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা, ওপেনএআই এবং নিউরালিংকের দায়িত্বে থেকে কিভাবে তিনি বই লেখার সময় বের করবেন সেটি এখনও স্পষ্ট নয়।
২৭ জানুয়ারি টেসলার চতুর্থ প্রান্তিকের আয়ের হিসাব প্রকাশের সময় মাস্ক বলেছেন, আরও কয়েক বছর টেসলার প্রধান নির্বাহী থাকার আশা করছি, তবে “আরও কিছুটা অবসর সময়” পাওয়াটা ভালো কিছু হবে।
সপ্তাহে ৮৫ থেকে ১০০ ঘন্টা কাজ এবং রাতে ছয় ঘন্টার ঘুমের জন্যও পরিচিতি রয়েছে বর্তমান বিশ্বের শীর্ষ ধনী দক্ষিণ-আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া মাস্কের।
Comments
So empty here ... leave a comment!