বাণিজ্যিক কোয়ান্টাম কম্পিউটারের পরিকল্পনায় গুগল
এক ব্লগ পোস্টে কোয়ান্টাম এআই প্রধান প্রকৌশলী এরিক লুসেরো প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য – এক দশকের মধ্যে “ব্যবহারযোগ্য, ভুল-সংশোধিত কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরি”র ব্যাপারে জানিয়েছেন।
ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা বারবারাতে গুগলের নতুন ক্যাম্পাস হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন নির্বাহীরা। নতুন ওই ক্যাম্পাসটি হবে গুগলের প্রথম কোয়ান্টাম ডেটা সেন্টার, হার্ডওয়্যার গবেষণাগার, এবং প্রতিষ্ঠানটির একান্ত নিজস্ব কোয়ান্টাম প্রসেসর চিপ তৈরির সুবিধা।
কোয়ান্টাম কম্পিউটারের প্রধান সুবিধাজনক দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসেসিং ক্ষমতা, পরিসর এবং নির্ভুলতা। এ ধরনের কম্পিউটারের মাধ্যমে গবেষকরা অনেক দ্রুত জটিল ধরনের গবেষণার কাজ সেরে নিতে পারবেন। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনীতি, এনক্রিপশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এবং শক্তি খাতের মতো শিল্পগুলোতে মাইলফলক অর্জন সম্ভব হবে এর সহায়তায়।
লুসেরো এ প্রসঙ্গে বলছেন, “আমরা আগামী দশ বছর সামনে তাকালে, বৈশ্বিক অনেক বড় মাপের চ্যালেঞ্জ, জলবায়ু পরিবর্তন থেকে শুরু করে পরবর্তী মহামারী সামাল দেওয়ার বেলায়, নতুন ধারার কম্পিউটিংয়ের প্রয়োজন পড়বে।”
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং তৈরির দৌড়ে গুগল একা নয়, অন্যান্যরাও রয়েছে। এ বছরই ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকে নিজেদের প্রথম বাণিজ্যিক কোয়ান্টাম কম্পিউটার ইনস্টল করবে আইবিএম।
Comments
So empty here ... leave a comment!