ad720-90

ডুয়েল কারেন্সি ভার্চুয়াল কার্ড এর সুবিধা ও অসুবিধা 💳💳


অনলাইনে দেখতেছি অনেকেই ভার্চুয়াল ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার বা ভিসা কার্ড ক্রয় করতেছেন। এই কার্ড গুলো ব্যবহারে সুবিধা থাকলেও, অনেক অসুবিধাও রয়েছে। তাহলে চলুন আমরা সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো জেনে নেই:

সুবিধা:
• এই কার্ড এর খরচ অল্প হাওয়ায় বেশিরভাগ কোম্পানি বা ব্যাংক এগুলো ফ্রি করে দেয় বা অল্প কিছু চার্জ করে।
• এই কার্ড দিয়ে আপনি অনলাইনের সকল ধরনের লেনদেন করতে পারবেন। যেমন: ফেসবুকে বুষ্টিং, গুগলে এডভার্টাইজিং এবং গেম কিনা ইত্যাদি।
• এই কার্ড ডুয়েল কারেন্সির হওয়ায় অনলাইনের মাধ্যমে আপনি এই কার্ড দিয়ে সকল লেনদেন দেখতে পারবেন। এবং একজন আরেকজনের সাথে লেনদেনও করতে পারবেন।

অসুবিধা:
• এই কার আপনি হাতে ছুচে পারবেন না, এটি অনলাইন ভিত্তিক থাকবে।
• এই কার্ড অনলাইন ভিত্তিক হওয়ার কারণে আপনার একটি ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড থাকবে। যেটা কেউ যদি হ্যাক করে, সেক্ষেত্রে আপনার সম্পূর্ণ টাকা সে ব্যবহার করতে পারবে।

• বেশিরভাগ ভার্চুয়াল কার্ড বিদেশি হওয়ায় আপনার ডকুমেন্ট দিয়ে কার্ড রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন না। তবে কিছু কিছু ব্যাংক আপনার নিজের ডকুমেন্ট দিয়ে ভার্চুয়াল কার্ড প্রোভাইড করে।
• এটি আপনার নিজের ডকুমেন্টে রেজিস্ট্রেশন না হওয়ায়, যদি কোনো কারণে এটির অ্যাক্সেস আপনি হারিয়ে ফেলেন বা ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ভুলে যান, সেক্ষেত্রে আর ফেরত না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
• অনলাইনের বেশিরভাগ ভার্চুয়াল কার্ড কোন বড় কোম্পানি বা ব্যাংক দ্বারা রেজিস্ট্রেশন করা থাকে না। যার ফলে ঐ কোম্পানি বা ব্যাংক যদি মার্কেট থেকে চলে যায়, সেক্ষেত্রে আপনি আপনার টাকাও হারাবেন।

তবে অনেক বড় বড় ব্যাংক ভার্চুয়াল কার্ড প্রোভাইড করে। তবে আমার জানামতে আপনি যদি সেই ব্যাংক থেকে একটি ফিজিক্যাল কার্ড নেন, সেক্ষেত্রে একটি ভার্চুয়াল কার্ড ফ্রি পাবেন। এছাড়া ডুয়েল কারেন্সি কার্ড নিতে হলে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট লাগবে।

ফেসবুক প্রোফাইল
ফেসবুক পেইজ





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar