নভেম্বরেই অ্যান্টিট্রাস্ট মামলার কবলে পড়তে পারে ফেইসবুক
এনগ্যাজেট উল্লেখ করেছে, মামলা হলেও, খুব দ্রুত আইনি লড়াই চোখে না-ও পড়তে পারে। কারণ কর্মকর্তারা সরাসরি প্রশাসনিক বিচারকের হাতে দিতে অভ্যন্তরীন মামলা গড়ে তুলছেন, রাষ্ট্রকে এর মধ্যে জড়াতে চাইছেন না তারা। এ প্রক্রিয়ায় কার্যকরী পদক্ষেপের সম্ভাবনা বাড়বে, কিন্তু সময়ও বছর খানেক বেশি লাগবে।
ফেইসবুক এবং এফটিসি মামলা প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ফেইসবুক অবশ্য নিজেদের বিরুদ্ধে আসা প্রতিযোগিতা-বিরোধী অভিযোগ অস্বীকার করেছে আগেই। প্রতিযোগীদের দমাতে ফেইসবুক ডেটা নিয়ন্ত্রণ করে এবং মালিকানা কিনে নেয় – এমন অভিযোগ তোলা হবে মামলায়। তবে, জোর করে ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ বিক্রির জন্য কোনো চাপ দেওয়া হবে না।
কর্মকর্তাদের ধারণা, ২০১২ সালে ফেইসবুককে গোপনতা নির্দেশ দেওয়া স্বত্ত্বেও তেমন বড় কোনো পরিবর্তন হয়নি সাইটটির। কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা কেলেঙ্কারিতে এফটিসি নির্দেশ লঙ্ঘন করায় ফেইসবুককে পাঁচশ’ কোটি ডলার জরিমানা করেছিলেন নিয়ন্ত্রকরা।
মার্কিন নির্বাচনে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় এ মামলার গতিপথ বা প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের প্রভাব পড়বে কি না, তা এখনও জানা যায়নি।
উল্লেখ্য, অনেক ডেমোক্রেট, এমনকি ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত কমলা হ্যারিসও ফেইসবুকের ব্যবসা ছোট করে আনার পক্ষে। তাদের অ্যান্ট্রিটাস্ট নীতিতে এর প্রতিফলন দেখা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছে এনগ্যাজেট।
Comments
So empty here ... leave a comment!