ad720-90

মার্কিন কালোতালিকা থেকে মুক্তি মিলল শাওমির


আদালতের নথি অনুসারে দুই পক্ষই নিজেদের মধ্যে বিবাদ মিটিয়ে ফেলবে বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

শাওমির একজন মুখপাত্র বলেন, তার প্রতিষ্ঠান গোটা বিষয়টি ঘনিষ্টভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত আর কিছু বলেননি। এদিকে শাওমি’র ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা চলে যাওয়ার খবরর প্রকাশের পরপরই হংকং শেয়ার বাজারে লেনদেন শেষে শাওমির শেয়ারদর শতকরা ছয় ভাগ বেড়েছে।

রয়টার্স চেষ্টা করেও এ বিষয়ে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিক্রিয়া জানতে পারেনি।

এই বছরের শুরুতে চীনা সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ তুলে ট্রাম্প প্রশাসন শাওমিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কালো তালিকায় যোগ করে। এর ফলে শাওমির সঙ্গে কোনো মার্কিন প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন বন্ধ হয়ে যায়।

শাওমির পাশাপাশি আরও সাতটি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ট্রাম্প প্রশাসন।

এরই মধ্যে শাওমি মার্কিন সরকারের ওই নিষেধাজ্ঞা বেআইনি ও অসাংবিধানিক দাবি করে মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করে। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি চীনা সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকার কথা অস্বীকার করে।

মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে শাওমির ওই পদক্ষেপকে “আক্রমণাত্মক” বলে প্রতিবেদনে বর্ণনা করেছে রয়টার্স।

জো বাইডেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর মার্চ মাসে এক মার্কিন বিচারক ওই কালো তালিকাভুক্তির বিষয়টিকে আটকে দেন। তিনি কারণ হিসেবে তালিকাভূক্তির প্রক্রিয়াকে “অসম্ভব ‌ভুলে ভরা” বলে বর্ণণা করেন।

শাওমির ওই বিজয়ের পরপরই অন্যান্য চীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানও একইরকম মামলার কথা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে শুরু করে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar