ad720-90

সরকারের ডিজিটাল কার্যক্রমে ‘বিশ্বের প্রভাবশালী ব্যক্তির’ তালিকায় পলক


অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল,
ঘানার প্রেসিডেন্ট নানা-আকুফো আদো এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের প্রতিষ্ঠাতা টিম বারনার্স
লির সঙ্গে বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকেরও স্থান
হয়েছে এই এই তালিকায়। 

অ্যাপলিটিক্যালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
রবিন স্কট বলেন, “বিশ্বের নানা প্রান্তে যারা ডিজিটাল গভার্নেন্স প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে
কাজ করে চলেছেন, আমরা তাদের খুঁজে বের করেছি এটা অত্যন্ত আনন্দের। তালিকায় অন্তর্ভুক্ত
ব্যক্তিরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে চ্যাম্পিয়ন। তারা একইসঙ্গে ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা পৌছে
দিতে কাজ করছেন আবার এই প্রযুক্তির ঝুঁকি কমানোর চেষ্টা করছেন।”

প্রথমবারের মতো প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ডস হান্ড্রেড
মোস্ট ইনফ্লুয়েনশিয়াল পিপল ইন ডিজিটাল গভার্নমেন্ট’ শীর্ষক এই তালিকায় প্রতিমন্ত্রী
পলকের নাম এসেছে ‘রাজনীতিবিদ’ ক্যাটাগরিতে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ থেকে পাঠানো
এক বিবৃতিতে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং
মাননীয় আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের
অভিযাত্রায় ডিজিটাল সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে যে অনবদ্য সাফল্য
অর্জিত হয়েছে এটি তার বৈশ্বিক স্বীকৃতি।”

অ্যাপলিটিক্যাল নিজেদের বর্ণনা করে সরকারগুলোর
মধ্যে একটি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক হিসেবে, যার কাজ হল সমাজের সামনে আসা নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ
মোকাবেলায় নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে সরকারের কর্মীবাহিনী, সাধারণ মানুষ আর অংশীজনদের সঙ্গে
কাজ করা।

ব্রিটিশ কেবিনেট অফিস, ইউরোপিয়ান কমিশন,
কানাডা সরকার এবং ‌ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম রয়েছে অ্যাপলিটিক্যালের সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষকদের
তালিকায়। যুক্তরাজ্যভিত্তিক এ সংস্থার কাজের পরিধি বিশ্বের ১২০টির বেশি দেশে বিস্তৃত।

বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের
মধ্যে বয়সের বিবেচনায় সবচেয়ে তরুণ পলক আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন ২০১৪ সাল
থেকে।  

২০১৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের  ‘ইয়াং গ্লোবাল লিডার্স’ তালিকাতেও পলকের নাম আসে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar