ad720-90

চীনে বন্ধ এবিসি’র সাইট 


এবিসি-কে
পাঠানো
এক
বিবৃতিতে
সাইবারস্পেস
অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অফ চায়না’র পক্ষ থেকে বলা হয়, “চীনের ইন্টারনেট পুরোপুরি উন্মুক্ত। আমরা চীনের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে ভালো তথ্য সরবরাহ করতে বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাগত জানাই।”

এতে
আরও
বলা
হয়,
“তারপরও,
চীনের
আইন

নীতিমালা
লঙ্ঘন
করছে,
গুজব,
পর্নোগ্রাফিক
তথ্য,
জুয়া,
সহিংস
সন্ত্রাস
আর
অন্যান্য
অবৈধ
ক্ষতিকর
তথ্য
ছড়াচ্ছে
যা
রাষ্ট্রের
নিরাপত্তাকে
ঝুঁকিতে
ফেলনে
বা
জাতীয়
মর্যাদা
ক্ষতিগ্রস্থ
করবে
এমন
কিছু
বিদেশি
ওয়েবসাইট
নিয়ে
রাষ্ট্রের
সাইবার
সার্বভৌমত্ব
অধিকার
আদায়
করা
হবে।”

এবিসি-এর ওয়েবসাইট এক বছর ধরে চীনে ম্যান্ডারিন ভাষায় সংবাদ প্রচার করে আসছিল। চলতি বছর ২২ অগাস্ট এই সাইটটিতে প্রবেশের সুযোগ বন্ধ করে দেয় দেশটি। এর মাধ্যমে টিভি চ্যানেলটি বিবিসি, নিউ ইয়র্ক টাইমসসহ চীনে বন্ধ করে দেওয়া অন্যান্য সংবাদমাধ্যমগুলোর তালিকায় যোগ হলো।

এই
নিষেধাজ্ঞার
বিষয়ে
অস্ট্রেলিয়ার
প্রধানমন্ত্রী
স্কট
মরিসন
বলেন,
চীনে
কী
সম্প্রচার
বা
প্রকাশ
হতে
পারবে
তা
নিয়ে
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
তার
সরকারের
হাতে
নেই।

একাধিক
বিষয়ে
চীন
আর
অস্ট্রেলিয়ার
সম্পর্কে
টানাপোড়েন
চলাকালীন
নতুন
এই
বিতর্ক
শুরু
হলো–
বলা
হয়েছে
আইএএনএস-এর
প্রতিবেদনে।
সম্প্রতি
অস্ট্রেলিয়া
তাদের
দেশে
ওয়্যারলেস
নেটওয়ার্কের
মাধ্যমে
৫জি
সেবা
ব্যবসায়ে
চীনা
প্রযুক্তি
প্রতিষ্ঠান
হুয়াওয়ে
এবং
জেডটিই-কে
নিষিদ্ধ
করেছে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar