মাস্ক ক্ষমাপ্রার্থী
উদ্ধার
অভিযানের উদ্দেশ্যে ‘মিনি-সাবমেরিন’ বানানোকে ‘জনসংযোগ কৌশল’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে গবেষক
ভারনন আনসওয়ার্থ বিদ্রুপ করেন, আর এ কারণে “রাগে” এমনটা বলে ফেলেছেন বলে দাবি মাস্ক-এর।
তিনি বলেন, “আমার বিরুদ্ধে তিনি যা করেছেন তা দিয়ে আমি তার বিরুদ্ধে যা করেছি সেটা
যথার্থতা পায় না, এ কারণে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।”
এর
আগের সোমবার মাস্ক-এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে যাওয়ার কথা বিবেচনা করছেন বলে জানান আনসওয়ার্থ।
কয়েক
বছর ধরে থাইল্যান্ডেই আছেন ব্রিটিশ ওই গবেষক। ফুটবল দলটি আটকে পড়া থাম লুয়াং গুহা নিয়ে
করছেন গবেষণা। ১২ কিশোরের এই দল আর তাদের কোচকে গুহা থেকে নাটকীয়ভাবে উদ্ধারে তার গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা ছিল। এই কিশোরদের উদ্ধারে মাস্ক একটি “ক্ষুদ্র আকৃতির সাবমেরিন’ বানিয়ে তা নিয়ে
থাইল্যান্ড যান। কিন্তু নানা উদ্ভাবনী ধারণা দেওয়ার পরিচিতি থাকা মাস্ক-এর বানানো ওই
ডিভাইস ছাড়াই উদ্ধার কার্যক্রম সম্পন্ন করে কর্তৃপক্ষ।
বুধবার
আরেক টুইটার ব্যবহারকারীর জবাবে মাস্ক উদ্ধার অভিযানে তার সম্পৃক্ততা নিয়ে একটি প্রতিবেদনের
সূত্র টেনে আনেন। সেইসঙ্গে তিনি জানান, তিনি আনসওয়ার্থ আর তার নেতৃত্বে থাকা দলের কাছে
ক্ষমা চাচ্ছেন।
“এই
দোষ আমার এবং আমার একার”- বলেন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স প্রতিষ্ঠাতা মাস্ক।
নিজের
উক্তির জন্য ক্ষমা চাইলেও আনসওয়ার্থ তার ‘মিনি-সাবমেরিন’ নিয়ে “অসত্য” বলেছেন বলেও
অভিযোগ করেন নানা উদ্ভাবনী ধারণা দেওয়ার জন্য পরিচিত এই মার্কিন ধনকুবের।
Comments
So empty here ... leave a comment!