ad720-90

২০ বছরের যাত্রা শেষ হলো ইয়াহু মেসেঞ্জারের


এ বছরের ১৭ জুলাই তারিখটা অনেকের জন্য স্মৃতিরোমন্থনের একটি দিন। কারণ, এদিন বন্ধ হয়ে গেল ইয়াহু মেসেঞ্জার। একসময়ের জনপ্রিয় এ চ্যাটিং সেবার সঙ্গে অনেকের স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। তাঁদের সে স্মৃতিকথাই টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপে জানাচ্ছেন অনেকেই। ইয়াহু কর্তৃপক্ষ বলেছে, তারা ১৭ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ইয়াহু মেসেঞ্জার বন্ধ করে দিয়েছে। ইয়াহু মেসেঞ্জার ব্যবহারের স্মৃতি অনেকেই তুলে ধরছেন বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোয়।

১৯৯৮ সালে যাত্রা শুরু করেছিল ইয়াহুর মেসেঞ্জার সেবা। ওই সময়কার কিশোর-তরুণদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল মেসেঞ্জার। গ্রুপ বা দল আকারের চ্যাট রুমে আলাপ করার বিষয়টি অনেকেই উপভোগ করেছেন।

তবে এখনকার যুগের হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাটের সঙ্গে জনপ্রিয়তায় পেরে ওঠেনি ইয়াহু মেসেঞ্জার।

এটি সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ভেরিজনের ওথ কোম্পানির অধীনে ছিল। তারা বলছে, এখন যাঁদের ইয়াহুতে চ্যাটের বিভিন্ন হিস্টরি রয়েছে, তা আগামী ছয় মাস পর্যন্ত ডাউনলোড করার সুযোগ থাকবে। এরপর ইয়াহু মেসেঞ্জার আর ওয়েবে থাকবে না।

ইয়াহু মেসেঞ্জারের ব্লগ পোস্টে বলা হয়, ‘দারুণ এক যাত্রা ছিল ইয়াহু মেসেঞ্জারের। ২০ বছরের যাত্রায় এ সেবা কোটি কোটি মানুষ উপভোগ করেছেন। লাখো মানুষের জীবন বদলে দিয়েছিল এটি। লাখো মানুষ চিঠি পাঠিয়েছেন, ছবি পাঠিয়েছেন।

আরেক বিবৃতিতে ইয়াহু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা আরেকটি মেসেজিং অ্যাপ তৈরি করছে, যার নাম স্কুইরেল। এটি ইয়াহু মেসেঞ্জারের বদলি হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।





সর্বপ্রথম প্রকাশিত

Sharing is caring!

Comments

So empty here ... leave a comment!

Leave a Reply

Sidebar